পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর হামলার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে জলঢাকা থানাসহ ঢাকায় একাধিক মামলা চলছিল। পাভেল ৫ আগস্ট ২০২৪ সালের পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন।
জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরজু মো. সাজ্জাদ জানান, জুলাই আন্দোলনের ঘটনায় করা মামলায় পাভেলকে গ্রেপ্তারের জন্য ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ কার্যক্রম চলছিল। দীর্ঘদিন আত্মগোপনের পর গতকাল রাতে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি টিম তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষমমামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট দুপুরে জলঢাকা বাজারের পেট্রলপাম্পে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলের সময় পাভেলসহ অন্যরা লাঠি, ছোরা, চাইনিজ কুড়ালসহ বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবহার করে হামলা চালান। এতে বাদী ইয়াছিন আলী গুরুতর আহত হন এবং পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন।
মামলার অন্য হেভিওয়েট আসামিদের মধ্যে সাবেক এমপি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর এবং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনছার আলী মিন্টু বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছেন। হয়
Post a Comment